pressbd24
ঢাকামঙ্গলবার , ২৯ এপ্রিল ২০২৫
  1. অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
  6. ইসলাম
  7. এক্সক্লুসিভ
  8. কৃষি ও পরিবেশ
  9. খেলাধুলা
  10. চট্রগ্রাম প্রতিদিন
  11. জবস
  12. জাতীয়
  13. ট্যুরিজম
  14. ড. মুহাম্মদ ইউনূস
  15. তথ্য প্রযুক্তি
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সাদমানের ফিফটি: স্বস্তি নিয়ে লাঞ্চে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
এপ্রিল ২৯, ২০২৫ ১:১১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

টেস্ট ক্যারিয়ারটা এনামুল হক বিজয়ের খুব লম্বা হয়নি। ২০১৩ সালে অভিষেক হলেও এতদিনে খেলেছেন মোটে ৫ ম্যাচ।

আজ ৬ষ্ঠ ম্যাচে এসে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটিতে খানিক স্থিতি এনে দিয়েছেন। সাদমান ইসলামের সঙ্গে এনামুল হক বিজয়ের জুটি পার করেছে দলীয় শতরান।

লাঞ্চের আগে সেটা বাংলাদেশকে বেশ স্বস্তিই দিচ্ছে। 

সাদমান ইসলাম পেয়েছেন ৬ষ্ঠ ফিফটি। আর দীর্ঘদিন পর টেস্ট দলে ফেরা বিজয় অপরাজিত আছেন ৩৮ রানে। এটাই তার টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা ইনিংস।

এমনকি এক ম্যাচে দুই ইনিংস মিলিয়েও এর আগে কখনো ৩০ রান করতে পারেননি বিজয়। দুজনের সাবলীল ব্যাটিংয়ের সুবাদে লাঞ্চে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডে রান ১০৫।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই নিয়ে তৃতীয়বার ওপেনিং জুটিতে শতরানের পার্টনারশিপ পেল বাংলাদেশ। এর আগে তামিম ইকবাল-ইমরুল কায়েস এবং নাফিস ইকবাল-জাভেদ ওমর বেলিমের জুটি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শতরান পার করেছিল।

এছাড়া ১২ ইনিংস পর উদ্বোধনী জুটিতে ফিফটি পেরিয়েছে বাংলাদেশ। ৩২ ইনিংস পর উদ্বোধনী জুটিতে এসেছে শতরান।

শুরু থেকেই বাংলাদেশের দুই ওপেনারকে খুব একটা ভুগতে হয়নি জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণের সামনে।

সাদমান ইসলামের ব্যাট থেকে নিয়মিত এসেছে বাউন্ডারির মার। সে তুলনায় বিজয় কিছুটা রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতেই খেলেছেন।

সাদমানের ৯১ বলে ৬৬ রানের বিপরীতে দাঁড়িয়ে বিজয় ৬৫ বলে করেছেন ৩৮ রান।

এর আগে দিনের প্রথম বলেই ব্লেসিং মুজারাবানিকে আউট করে জিম্বাবুয়ে ইনিংসের ইতি টেনে দেন তাইজুল ইসলাম। তার বাইরের দিকে বেরিয়ে যাওয়া বলে খোঁচা দিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন মুজারাবানি। জিম্বাবুয়ের ইনিংস থামে ২২৭ রানে।

যদিও নিজেদের প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়েকে ভাল শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার বেনেট এবং বেন কারেন। বেনেট ছিলেন বাংলাদেশের হয়ে অভিষেক হওয়া তানজিম সাকিবের প্রথম টেস্ট উইকেট। আর বেন কারেনকে ফেরান তাইজুল। এরপরেই নিক ওয়েলচ আর শন উইলিয়ামসের একটা রেকর্ডগড়া জুটিতে খানিক ব্যাকফুটে চলে যায় বাংলাদেশ।

সেখান থেকে ৪ বলের ব্যবধানে দুই উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান নাইম ইসলাম। এরপরে জিম্বাবুয়ে উইকেট হারিয়েছে নিয়মিত বিরতিতে। তাইজুল শেষ বিকেলে দ্রুত ৩ উইকেট তুলে নিলে চাপে ফেলে দেন সফরকারীদের। শেষ পর্যন্ত বোলিং ফিগার শেষ করেছেন ৬ উইকেট দিয়ে। তাইজুলের পাশাপাশি নাইমের ৩ উইকেটের সুবাদে জিম্বাবুয়েকে নাগালের মাঝেই রেখেছে বাংলাদেশ।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।