স্টাফ রিপোর্টার : খাগড়াছড়ির রামগড়ে স্থানীয় বাদাম বিক্রেতা মাখন চন্দ্র নাথ (৫৪) হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ।
পিতাকে হত্যার দায়ে নিহতের ছেলে শুভ চন্দ্র নাথ (১৯) কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) মধ্যরাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন রামগড় থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন।
মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ জুলাই দিবাগত রাতে রামগড় পৌরসভার উত্তর গর্জনতলী এলাকার নিজ বাড়ি থেকে বাদাম বিক্রেতা মাখন চন্দ্র নাথের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হলেও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন থাকায় পুলিশের সন্দেহ সৃষ্টি হয়।
পরে নিহতের ভাই রাখাল চন্দ্র নাথ (৭০) বাদী হয়ে রামগড় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, সেদিন রাতে পারিবারিক বিষয়ে পিতা-পুত্রের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ছেলে শুভ চন্দ্র নাথ কোদালের হাতল দিয়ে পিতার মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মাখন চন্দ্র নাথের মৃত্যু হয়।
এরপর ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে ছেলে শুভ মরদেহটি ঘরের বাঁশের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে আত্মহত্যা বলে চালানোর চেষ্টা করে এবং তার মাকে হুমকি দিয়ে কাউকে কিছু না বলতে বাধ্য করে।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন বলেন, ‘গ্রেপ্তারের পর শুভ চন্দ্র নাথ তার পিতাকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। বৃহস্পতিবার আদালতে সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।’
খাগড়াছড়ির রামগড়ে স্থানীয় বাদাম বিক্রেতা মাখন চন্দ্র নাথ (৫৪) হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। পিতাকে হত্যার দায়ে নিহতের ছেলে শুভ চন্দ্র নাথ (১৯) কে আটক করা হয়েছে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) মধ্যরাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন রামগড় থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন।
মামলার এজাহার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ জুলাই দিবাগত রাতে রামগড় পৌরসভার উত্তর গর্জনতলী এলাকার নিজ বাড়ি থেকে বাদাম বিক্রেতা মাখন চন্দ্র নাথের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তার গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হলেও শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন থাকায় পুলিশের সন্দেহ সৃষ্টি হয়।
পরে নিহতের ভাই রাখাল চন্দ্র নাথ (৭০) বাদী হয়ে রামগড় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, সেদিন রাতে পারিবারিক বিষয়ে পিতা-পুত্রের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ছেলে শুভ চন্দ্র নাথ কোদালের হাতল দিয়ে পিতার মাথায় আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই মাখন চন্দ্র নাথের মৃত্যু হয়।
এরপর ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে ছেলে শুভ মরদেহটি ঘরের বাঁশের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে আত্মহত্যা বলে চালানোর চেষ্টা করে এবং তার মাকে হুমকি দিয়ে কাউকে কিছু না বলতে বাধ্য করে।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন বলেন, ‘গ্রেপ্তারের পর শুভ চন্দ্র নাথ তার পিতাকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) আদালতে সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।’

