শনিবার (২২ মার্চ) বিকেলে নগর পুলিশের পক্ষে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আটকরা হলেন : বন্দর থানার আসামী মো. আলী হায়দার লিকন কান্ত (৩০)। আকবরশাহ থানার আসামী মো. আবদুর রহমান (২৫), মো. মনির হোসেন (৩৬), মো. সুজন (২৮), মো. রুবেল (২৬), মো. বেলাল (৪২)। চাঁন্দগাও থানার আসামী মো. সোহাগ (২৮), মো. শাহেদুল ইসলাম আনন্দ (২২), মো. মইন উদ্দিন রাজু (২৯), মো. ফারুক (৪০), মো. এহসানুল কবির প্রকাশ রিয়াদ (২২), মো. রাজীব (১৯), মো. আইয়ুব আলী (৫৭), মো. রফিক (৫৫), মো. জামাল (৫২), মো. সাইফুল ইসলাম (৩০), মো. সুজন মিয়া (৩০), মো. আব্বাস উদ্দিন (২৪), মো. আব্দুল মালেক (৫৬)। ইপিজেড থানার আসামী মো. আবুল কাশেম (৬৫)।
পাঁচলাইশ মডেল থানার আসামী মো. ইয়াসিন আরাফাত (৩৮), আব্দুল আল ফাইয়াজ (২৪)। পাহাড়তলী থানার আসামী আকবরশাহ্ থানা যুবলীগের সংগঠক পারভেজ উদ্দিন সজল (২৯)।
ডবলমুরিং মডেল থানার আসামী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালায়ের সাবেক জনসংযোগ কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রামের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক মো. শরীফ মাহমুদ অপু (৪৩), আব্দুল শুক্কুর (২২), বেলায়েত হোসেন (২০), মো. মিজান (২৯), মো. রাজিব (৩৫), বিজয় বিশ্বাস (২০), খায়রুল আমিন মিঠু প্রকাশ জুনিয়র মিঠু (২৫), মো. বাদশাহ (২০)।
হালিশহর থানার আসামী মো. লোকমান হোসেন প্রকাশ লোকমান ড্রাইভার (৫০), মো. হোসেন (২২), মো. রাব্বি হোসেন হৃদয় (২৭), মো. আল আমিন (২০), মো. দিদারুল ইসলাম প্রকাশ দিদার (২১)।
বাকলিয়া থানার আসামী আব্দুল হামিদ (২৯), মো. জীবন (২৬), মো. রুহুল আমীন (৩০), আলাউদ্দিন (৫৮), আবদুল্লাহ আল হারুন (৬০), মো. শাকিব (২৫), ফরহাদ (২৮)। কর্ণফুলী থানার আসামী জুলধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. অছি মিয়া (৪০)। খুলশী থানার আাসামী মো. ফয়সাল (২৪), মো. সামিউল (১৯), মো. বাবু মিয়া (৩৫)।
বায়েজিদ বোস্তামী থানার আসামী আবু হানিফ প্রকাশ বাদল (২৭), রফিকুল আলম লিটন (২৪), মো. রাশেদ (৪২), মো. ইউসুফ (২৬), ইয়াকুব (৩৫), মো. জসিম (৫০)।
সদরঘাট থানার আসামী মো. সিয়াম (১৯), মো. রুবেল (২০), মো. রিয়াজ (২৯)। কোতোয়ালী থানার আসামী আব্দুর রহিম (৩৫), মেহেরাজ রহমান রাকিব (২৯), সাজ্জাদুর রহমান সজীব (২২)।
পতেঙ্গা থানার আসামী মো. আরমান (২০) ও চকবাজার থানার আসামী মো. ইউনুস (৩৭), মো. আলামিন (৩০), মাইন উদ্দিন (২৪)।
পুলিশ জানিয়েছে, গেল ২০ মার্চ দিবাগত রাত ১২টা থেকে ২১ মার্চ দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর হামলা সহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।