রোববার (১৩ জুলাই) স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো এ সংবাদ প্রকাশ করেছে।
অভিযুক্ত হোটেল মালিক হারুন মহম্মদপুর উপজেলা সদরের ধোয়াইল পূর্বপাড়ার তফেজ ফকিরের ছেলে।
এলাকায় তিনি জামায়াতে ইসলামীর কর্মী হিসেবে পরিচিত হলেও দলটির পক্ষ থেকে তা সত্য নয় বলে জানানো হয়েছে।
ধর্ষিতা অভিযোগ করেছেন, ওই হোটেলে রান্নার কাজে দু’জন নারী নিয়োজিত ছিলেন। ১১ জুন শুক্রবার কাজ শেষ হবার পর নারী কর্মীদের বেতনের টাকা পরের দিন দেওয়া হবে বলে বাড়ি চলে যেতে বলা হয়। কিছুক্ষণ পর হারুন তাকে ফোন করে টাকা নিয়ে যেতে বলেন। টাকা নিতে আসার পর হারুন ভুক্তভোগী নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।
মহম্মদপুর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির কবির হোসেন বলেন, অভিযুক্ত হারুন জামায়াতে ইসলামীর কোনো কমিটিতে নেই।
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রহমান বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত আছে।