শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে নগর পুলিশের জনসংযোগ শাখার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, সিএমপির দক্ষিণ বিভাগে ১২ জন, উত্তর বিভাগে ১৬ জন, পশ্চিম বিভাগে ১৮ জন এবং বন্দর বিভাগে ৪ জনকে আটক করা হয়।
এরমধ্যে পশ্চিম বিভাগের ১৮ জন হলেন: ডবলমুরিং মডেল থানার মো. রুবেল (৩৪), মো. রমজান আলী (২৮), আব্দুল মালেক (২৪), জীবন চক্রবর্তী (২১), টুটুল মিয়া (২৪), মো. ইয়াসিন (২০), মো. সোহেল (২২), মো. সুমন (২৫), মো. সুমন (৩০), আদিত্য শীল নিলয় (১৯), মো. রানা (৩৪), হালিশহর থানার ফয়সাল আবছার জিসান (৩৫), মো: সাব্বির হোসেন (১৯), আকবরশাহ থানার কাউছার আহম্মেদ সাকিব (২২), মো. রাজু (২৫) ও পাহাড়তলী থানার মো. শেখ ফরিদ (৩৬), মো. ওয়াহিদুল ইসলাম (৩৪), মো. জহিরুল ইসলাম (৪০)।
উত্তর বিভাগের ১৬ জন হলেন: বায়েজিদ বোস্তামী থানার মো. শহীদুল ইসলাম শহীদ (২২), আহসান হাবীব (২০), মো. রেজাউল (২০), মো. সানি (২২), পাচঁলাইশ মডেল থানার আসামি বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক এবং সাবেক মন্ত্রী হাসান মাহামুদের বিশ্বস্ত সহযোগী মো. সেকান্দার আলম বাবর (৪৫), চান্দগাঁও থানার মো. আকরাম হোসেন (২৪), মো. নজরুল ইসলাম (৪০), মো. রফিকুল ইসলাম (৪২), মেঘা আক্তার (১৯), জেসমিন আক্তার (২৪), মো. রায়হান (২১), মো. সাকিব (২২), রাশিদ শাহরিয়ার (১৯), লাভলু দাস (৩৯), মো. মোজাম্মল হক নাঈম (১৯) ও খুলশী থানার মো. সেলিম (৪৫)।
দক্ষিণ বিভাগের ১২ জন হলেন : বাকলিয়া থানার মো. আনিসুর রহমান (৩৩), সালসাবিলনুর আজাদ শিবলী (১৯), আমির খসরু (২৪), জাহাঙ্গীর আলম (২৬), সদরঘাট থানার সদরঘাট ঘাট ও গুদাম শ্রমিক লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন (৪২), মো. জসীম (৪৪), চকবাজার থানার মো. আবু বক্কর (২৮) ও কোতোয়ালী থানার মো. মুরাদ (৪৫), মো. গিয়াস উদ্দিন (৩২), মো. নজরুল ইসলাম (৩১), মো. সোহেল রানা বাটু সোহেল (৩০), সবুজ বর্ধন (৪২)।
বন্দর জোনের ৪ জন হলেন : কর্ণফুলী থানার শিকলবাহা ইউনিয়নের দুই (২) নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নুর মোহাম্মদ (৫০), ইপিজেড থানার নিরব হোসেন শাকিল (২২), পতেঙ্গা থানার মো. সবুজ (২৯) ও বন্দর থানার মো. সাইফুর রহমান (৪৪)।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নগরের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি রোধে বুধবার (১২ মার্চ) দিবাগত রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) একই সময়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন (সিএমপি) থানা এলাকায় অভিযানে ৫০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে জুলাই আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইনে, সন্ত্রাসী বিরোধী আইনে ও পেনাল কোড আইনে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।