বিষয়টি সেনাবাহিনীর ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিঅগেডের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘কথার আগে পিস্তল চালাইতে হয়’—এমন দাবি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করে আলোচনায় আসেন যুবক মিলন। তার দেওয়া ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে তিনি এক ব্যক্তিকে হুমকি দিয়ে বলেন, তার কাছে পিস্তল আছে এবং তিনি সেনাবাহিনী, র্যাব বা পুলিশের কোনো ভয় পান না। তাকে যে বাহিনী ধরতে আসবে, তার বাপের গায়ে জ্বর। ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর বিষয়টি নিরাপত্তা সংস্থার নজরে আসে এবং গোয়েন্দা নজরদারি শুরু হয়।
এ বিষয়ে ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের ওই কর্মকর্তা বলেন, মিলনের কাছে সত্যিই অস্ত্র ছিল কি না, কিংবা তার সঙ্গে অন্য কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী জড়িত আছে কি না, তা যাচাই করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় আসার উদ্দেশ্যেই মিলন এমন উসকানিমূলক ভিডিও প্রকাশ করেছিলেন।
গ্রেফতারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে মোহাম্মদপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
